সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেইসবুকের মাধ্যমে এস আই ইউর চেয়ারম্যানের বরাবর খোলা চিঠি দিয়েছে এস আই ইউর সাধারণ শিক্ষার্থীরা। চিঠি টি পাঠকদের জন্য হুবুহু তুলে দেওয়া হল।
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি :-আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখে আসছি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নকল্পে নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহন করে আসছেন।সিলেটের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যানরা যেখানে মুনাফা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন সেখানে একমাত্র আমাদের চেয়ারম্যান স্যারই কেবল ব্যাতিক্রম যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে কোন টাকা তোলেন না।ফান্ডের সম্পূর্ণ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কল্যানে ব্যাবহার করছেন।সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যার আপনি ভালকরেই অবগত আছেন যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী সিলেটের ৪জেলা থেকেই এডমিশন নিয়ে থাকে যাদের অনেকেরই ফ্যামিলি আয়ের উৎস কৃষিনির্ভর। আর এই বছর অসময়ে আসা প্লাবনে সিলেটের ৪জেলার সব হাওর ডুবে যাওয়াই সকল কৃষক পরিবারের প্রায় পথে বসার উপক্রম হয়েছে যার প্রভাব পরেছে ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীর মানুষের উপর।এমতাবস্থায় আগের নিয়মে মিডটার্ম পরীক্ষার আগে রেজিস্ট্রেশন করাই আমাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।এমতাবস্থায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অতিউৎসাহী কর্মচারী আমাদের উপর নতুন নিয়ম চাপিয়ে দিচ্ছেন।উনারা বলছেন এপ্রিল মাসের ভিতরে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং মিডটার্ম পরীক্ষার আগে সেমিস্টারের সব টাকা পরিশোধ করতে হবে এযেন আমাদের পরিবারের জন্য গুদের উপরে বিষফোড়া!! আমাদের এলাকার এই অবস্থায় সমগ্র দেশের মানুষের পাশাপাশি যেখানে সিলেটের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সেখানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় কর্মচারীই কেবল বেতিক্রম।উনাদের আচার আচরন সামন্তবাদি জমিদারদের থেকেও নগন্য।উনারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভালমন্দ না ভেবে কেবল নিজেদের পকেটের চিন্তাই যেন ব্যস্ত রয়েছেন।সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যার আমাদের পরিবারের এই অবস্থায় আমাদের পক্ষে আগের নিয়মে রেজিস্ট্রেশন করাই প্রায় অসম্ভব এমতাবস্থায় নতুন নিয়মে এপ্রিল মাসের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা আমার পক্ষে সম্পূর্ণ অসম্ভব।আমাদের এই দুরসময়ে আপনিই আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের শেষ আশ্রয়স্থল। আমাদের বিশ্বাস আপনি আমাদের অভিভাবক হিসাবে আমাদের পরিবারের সমস্যার কথা বিবেচনা করে সাধারন শিক্ষার্থীদের কল্যানকল্পে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন।
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি :-আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখে আসছি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নকল্পে নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহন করে আসছেন।সিলেটের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যানরা যেখানে মুনাফা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন সেখানে একমাত্র আমাদের চেয়ারম্যান স্যারই কেবল ব্যাতিক্রম যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে কোন টাকা তোলেন না।ফান্ডের সম্পূর্ণ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কল্যানে ব্যাবহার করছেন।সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যার আপনি ভালকরেই অবগত আছেন যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী সিলেটের ৪জেলা থেকেই এডমিশন নিয়ে থাকে যাদের অনেকেরই ফ্যামিলি আয়ের উৎস কৃষিনির্ভর। আর এই বছর অসময়ে আসা প্লাবনে সিলেটের ৪জেলার সব হাওর ডুবে যাওয়াই সকল কৃষক পরিবারের প্রায় পথে বসার উপক্রম হয়েছে যার প্রভাব পরেছে ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীর মানুষের উপর।এমতাবস্থায় আগের নিয়মে মিডটার্ম পরীক্ষার আগে রেজিস্ট্রেশন করাই আমাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।এমতাবস্থায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অতিউৎসাহী কর্মচারী আমাদের উপর নতুন নিয়ম চাপিয়ে দিচ্ছেন।উনারা বলছেন এপ্রিল মাসের ভিতরে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং মিডটার্ম পরীক্ষার আগে সেমিস্টারের সব টাকা পরিশোধ করতে হবে এযেন আমাদের পরিবারের জন্য গুদের উপরে বিষফোড়া!! আমাদের এলাকার এই অবস্থায় সমগ্র দেশের মানুষের পাশাপাশি যেখানে সিলেটের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সেখানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় কর্মচারীই কেবল বেতিক্রম।উনাদের আচার আচরন সামন্তবাদি জমিদারদের থেকেও নগন্য।উনারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভালমন্দ না ভেবে কেবল নিজেদের পকেটের চিন্তাই যেন ব্যস্ত রয়েছেন।সম্মানিত চেয়ারম্যান স্যার আমাদের পরিবারের এই অবস্থায় আমাদের পক্ষে আগের নিয়মে রেজিস্ট্রেশন করাই প্রায় অসম্ভব এমতাবস্থায় নতুন নিয়মে এপ্রিল মাসের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা আমার পক্ষে সম্পূর্ণ অসম্ভব।আমাদের এই দুরসময়ে আপনিই আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের শেষ আশ্রয়স্থল। আমাদের বিশ্বাস আপনি আমাদের অভিভাবক হিসাবে আমাদের পরিবারের সমস্যার কথা বিবেচনা করে সাধারন শিক্ষার্থীদের কল্যানকল্পে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন।
0 Comments